skip to Main Content

কভারস্টোরি I ফ্যাশন ফর হিউম্যানিটি

ব্র্যান্ডগুলো আজ কেবল মুনাফা এবং ভোক্তাচাহিদার দিকে চলছে না; মানুষের নিরাপত্তা এবং কল্যাণেও পোশাকনির্মাতাদের আগ্রহ এখন। ফলে ডিজাইনাররা উদ্ভাবন করছেন নতুন নতুন পদ্ধতি ও ধারা। লিখেছেন জাহিদুল হক পাভেল

ফ্যাশন রাজধানীগুলোয় রানওয়ে থেকে জন্ম হয় নতুন ট্রেন্ড। তাই বলা যায়, সেখান থেকে এটি দ্রুত ছড়িয়ে যায়। তবে পশ্চিম থেকে পুবে আসতে সময় নেয় বেশ। কেননা এখানে কয়েকটি স্তর পাড়ি দিতে হয়। এশিয়ার মধ্যে এখন ভারত অনেকখানি অগ্রসর। বাংলাদেশে এই বৈশ্বিক ধারা ও নতুনত্ব পৌঁছায় আরও পরে। ইন্টারনেটের এই যুগে একই সময়ে ট্রেন্ড সম্পর্কে জানা গেলেও পণ্য পেতে সময় লেগে যায়। এসব কারণে শুধু সদ্য উদ্ভাবিত পোশাকই নয়, ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর কিছু ভালো কাজও রয়ে যায় আমাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো নতুন ট্রেন্ড তৈরির পাশাপাশি সমাজ, পরিবেশ, মানুষ, বন্য প্রাণী, জীববৈচিত্র্য রক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতামূলক নানা কাজ করে। পাশাপাশি অলাভজনক অর্থায়নের ব্যবস্থাও করে। একসময় হাতে গোনা কিছু আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ব্র্যান্ড এ ধরনের কাজে সম্পৃক্ত হলেও এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। কেননা ক্রেতারাও আজকাল সচেতন। তারা শুধু ট্রেন্ডি কিংবা চকমকে পোশাকেই আকৃষ্ট হন না। এ সময়ের ক্রেতাদের পোশাক কেনার পেছনেও থাকা চাই নানা কারণ। ফ্যাশনবোদ্ধারা এই বিষয়গুলোকে দুভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন— প্রথমত ফ্যাশন ফর কজ, দ্বিতীয়ত এথিক্যাল ফ্যাশন।
ফ্যাশন ফর কজ
ট্রেন্ড উৎপাদন কিংবা বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতা আকৃষ্ট করার পাশাপাশি মরণ ব্যাধিতে আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে চেয়েছে কয়েকটি ব্র্যান্ড। এগুলোর মধ্যে র‌্যাল্ফ লরেনের স্তন ক্যানসার নিয়ে তৈরি ক্যাম্পেইন অন্যতম। দুই দশকের বেশি সময় ধরে এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি এবং চিকিৎসার অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে নিজস্ব একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। নাম র‌্যাল্ফ লরেন সেন্টার ফর ক্যানসার কেয়ার অ্যান্ড প্রিভেনশন। এ ছাড়া দ্য পিংক পনি ফান্ড নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের সরাসরি সহযোগী এই ফ্যাশন ব্র্যান্ড। ২০১২ সালে স্তন ক্যানসার সচেতনতা দিবস উপলক্ষে একটি পিঙ্ক গাউন তৈরি করে র‌্যাল্ফ লরেন, যা ফ্যাশনপ্রেমীদের মধ্যে বেশ আলোড়ন তৈরি করে।
এরপর নাম আছে জনপ্রিয় ইতালিয়ান ফ্যাশন ব্র্যান্ড ভারসাচির। দুনিয়াজোড়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে। বিশেষত ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের জন্য। ২০০৭ সালে চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে যারা বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়, তাদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা হয়। এ ধরনের মানবিক কর্মকান্ডে জড়িত প্রতিষ্ঠানটি। তহবিল সংগ্রহের জন্য ভারসাচি কিছু বিশেষ ধরনের ফ্যাশন পণ্যের ডিজাইন করে। যেগুলোতে ভূমিকম্প ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার স্থিরচিত্রখচিত টি-শার্ট, পোলো ইত্যাদি বাজারে ছাড়ে প্রতিষ্ঠানটি। এই পণ্য বিক্রির টাকা চলে যায় ভারসাচি ওয়ান ফাউন্ডেশনের তহবিলে। যা নির্দিষ্ট এলাকায় সরাসরি সাহায্য পৌঁছে দেয়।
মরণ ব্যাধি এইডস নিয়ে ১৯৮৬ সাল থেকে মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি এবং আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য তহবিল গঠনে কাজ করে যাচ্ছে আমেরিকান ফ্যাশন ব্র্যান্ড ক্যানেথ কোল। তাদের এই দীর্ঘ পথচলায় এইডস বিষয়ে তিন হাজারের বেশি টি-শার্ট ডিজাইন করেছে ফ্যাশন ব্র্যান্ডটি। যেগুলোর প্রায় এক মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
ইতালিয়ান ব্র্যান্ড মিসৌনি অনাথ শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিয়ে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি আফ্রিকার পাঁচটির বেশি দেশে এই কার্যক্রম চালায়। মাইকেল করস স্তন ক্যানসার বিষয়ে গবেষণার জন্য তহবিল গঠন করে। এমনকি প্রতিষ্ঠানটি ব্রেস্ট ক্যানসার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষক। বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড গুচি এক দশকের বেশি সময় কাজ করছে জাতিসংঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনিসেফের সঙ্গে। শিশুর অপুষ্টি এবং চোখের চিকিৎসা বাবদ ব্র্যান্ডটি এখন পর্যন্ত ৭ মিলিয়ন ডলার জমা করেছে ইউনিসেফের তহবিলে। এ ছাড়া ডোনাক্যারেন, বারবেরি, গুচি, ল্যাকোস্ট, প্রাদার মতো ব্র্যান্ডগুলো নানাভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবনমানের উন্নয়নের চেষ্টা করে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বাইরে মানুষের আর্থসামাজিক বিকাশে কাজ করা সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান প্রজেক্ট রেড। এটিও ১৬টি ব্র্যান্ডের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। এর মাঝে রয়েছে বহুজাতিক কোম্পানি, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানি, ফ্যাশন ব্র্যান্ড। প্রজেক্ট রেড আফ্রিকার আটটি দেশে মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
এথিক্যাল ফ্যাশন
কার্ল লেগারফেল্ড একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে দেওয়া শেষ সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘শুধু মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অভিজাত ফ্যাশন ব্র্যান্ড তৈরি করা সম্ভব নয়। কাজে এবং প্রতিশ্রুতিতে আপনাকে এথিক্যাল হতে হবে। ক্রেতা যখন কোনো ব্র্যান্ডের পণ্য কিনে নেন, এর মানে তিনি ব্র্যান্ডটির ভালো কাজকে স্বাগত জানাচ্ছেন। এবার আপনার পালা ক্রেতাকে ধন্যবাদ জানানোর। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান কীভাবে এ কাজ করবে? তা হচ্ছে উৎপাদন ব্যবস্থাপনা সঠিক রাখা। যেকোনো ধরনের পণ্য তৈরিতে মানুষ ও পরিবেশের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ— কোনো ধরনের ক্ষতি না করা।’
এবার আসা যাক মূল বিষয়ে। এক জরিপে দেখা গেছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে পানির খরচ প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে ১১৮ বিলিয়ন কিউবিক মিটারে দাঁড়াবে। বাতাসে নিঃসৃত কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ হবে ২ হাজার ৭৯১ মিলিয়ন টন। কারখানাবর্জ্যরে পরিমাণ হবে ১৪৮ মিলিয়ন টন। হিসাবটি তৈরি করা হয়েছে বর্তমানের ব্র্যান্ডশপ ও খুচরা বিক্রেতাদের ব্যবসায়িক অগ্রগতির ওপর ভিত্তি করে। তবে এখনকার ডাইং টেকনোলজি পানির ব্যবহার প্রায় ৫০ শতাংশ কমিয়ে দেয়। যুক্তরাজ্য এখন এই প্রযুক্তির সাহায্যে ৭-৮ শতাংশ কম কার্বন ও পানিজাত বর্জ্য উৎপাদন করে। এসব বিষয়ে ইন্ডাস্ট্রিগুলো এখন আগের চেয়ে বেশি সচেতন। কিন্তু বিপত্তির জায়গা আছে আরও একটি। বর্তমানে মানুষের চাহিদা এবং ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে বহুগুণ। ২০১২ সালের পর যুক্তরাজ্যে মানুষের কেনাকাটা বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। ফ্যাশনের পরিবর্তন ও ট্রেন্ডের মারপ্যাঁচে পড়ে প্রায় ৩০ বিলিয়ন পোশাক অযথাই পড়ে থাকছে ওয়্যারড্রোবে। ধারণা করা যায়, ক্ল্যাসিক ডিজাইনের পোশাক সপ্তাহ কিংবা মাসের পরিবর্তে বছরের পর বছর টিকে থাকে। ফলে নতুন পোশাক কেনার প্রবণতা বেশ কিছুটা কমে যায়, যা পরিবেশের ওপর পোশাক উৎপাদনের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে।
তেলের কারখানার পর আবর্জনা উৎপাদনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে গার্মেন্টস। পোশাক উৎপাদনে বেশি চাহিদা থাকার কারণে এই শিল্প দিন দিন পরিবেশের ওপর একটা চাপ তৈরি করছে। বিংশ শতাব্দীর শুরুকে বলা যেতে পারে রেডি-টু-ওয়্যার ধারণার শৈশবপর্ব। এক হিসাব অনুযায়ী, একজন আমেরিকান প্রতিবছর পোশাক, অ্যাকসেসরিজ, জুতা মিলিয়ে প্রায় ১৫০ ডলারের পণ্য ফেলে দেয়। এবং সারা বিশ্বে প্রতি মাসে ৮০ বিলিয়ন জামা আমরা ব্যবহার করে থাকি। এই পরিসংখ্যান দুই দশক আগের হিসাব থেকে প্রায় চার গুণ বেশি। এমনকি পৃথিবীর বড় বড় ব্র্যান্ড প্রতিবছর অবিক্রীত ও ভুল ডিজাইনের যে পরিমাণ পণ্য পুড়িয়ে ফেলে, তার মূল্য হাজার কোটি ডলার। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে নতুন করে শুরু হয়েছে সমালোচনা।
এইচ অ্যান্ড এম, নাইকি, অ্যাডিডাস কিংবা জারার মতো কোম্পানিগুলো এখন এথিক্যাল ফ্যাশন নিয়ে কাজ করছে। যেমন অর্গানিক কটনের ব্যবহার। এর উৎপাদনে কেমিক্যালের প্রয়োজন হয় না। এই প্রক্রিয়ায় তৈরি কাপড়ের বেশির ভাগই জৈবিক উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল। এরপর ব্র্যান্ডগুলো লক্ষ রাখছে রঙের বিষয়ে। সিনথেটিক ডাইয়ের ব্যবহার কমিয়ে ন্যাচারাল ডাইংয়ের কাপড় তৈরি করছে। এরপরও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিগুলো প্রতিবছর ল্যান্ডফিল বর্জ্য উৎপাদন করছে অন্তত ৫৩ মিলিয়ন টন। এর পাশাপাশি আরও রয়েছে অনবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার, পানির অপচয়, ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার আর অবশ্যই কার্বন নিঃসরণ।
ফলে এথিক্যাল বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া ছাড়া এখন আর পথ খোলা নেই। তবে গ্লোবাল ফ্যাশন এজেন্ডার (জিএফএ) পর্যবেক্ষণ, ২০১৭ সাল থেকে অন্তত ৭৫ শতাংশ ফ্যাশন কোম্পানি এখন বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে। জিএফএর সর্বশেষ সমীক্ষা অনুযায়ী এই প্রক্রিয়ার আওতায় এসেছে ৯৩টি কোম্পানি, যেগুলো অন্তত ২০৭টি ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করে। ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল— এই সময়ের মধ্যে অর্গানিক পণ্যের উৎপাদন বেড়েছে ১৩৯ শতাংশ, ভেগান পণ্যের উৎপাদন বেড়েছে ১১৬ শতাংশ আর বাঁশজাত পণ্যের উৎপাদন বেড়েছে ৩৬ শতাংশ। পাশাপাশি রিসাইকেলড প্রডাক্ট বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। অতএব বোঝাই যাচ্ছে, বিশ্বব্যাপী সচেতনতার জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
জরুরি উদ্যোগ
পরিবেশ ফ্যাশনের জন্য নয়, বরং ফ্যাশন পরিবেশের ক্ষুদ্র অংশ। মানুষ সুন্দর জীবন যাপন করতে পারে প্রকৃতিকে ঠিক রেখে। আমাদের সবার আগে বুঝতে হয় কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এবং সেই অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হয়। আমরা সরাসরি পরিবেশনির্ভর, তাই পরিবেশ বাঁচাতে জরুরি কাজগুলো করে ফেলা উচিত। তবে অবশ্যই ফ্যাশনকে উপেক্ষা করে নয়। পাশাপাশি ব্র্যান্ডগুলোকে ক্রেতা-সন্তুষ্টির বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন গতানুগতিক ধারা পরিহার করা। তবে সবার আগে চাই মনোভাবের পরিবর্তন। নতুনকে গ্রহণ করার ইতিবাচক মানসিকতা।
এথিক্যাল ফ্যাশন চর্চা
এথিক্যাল ফ্যাশনের নিয়মকানুন মেনে চলার পূর্বশর্ত, মুনাফার একটা অংশ পরিবেশ সচেতনতামূলক কাজে ব্যবহার করা। যেটাকে করপোরেট বা ব্র্যান্ড সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি বলা হয়। পাশাপাশি উৎপাদনের প্রতিটি পর্যায়ে ও কর্মক্ষেত্রে মূল্যবোধের চর্চাও গুরুত্ব পাওয়া উচিত।
এথিক্যাল ওয়ার্ক স্পেস
ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর দক্ষ জনশক্তি প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সুবিধাবঞ্চিত ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কার্যকর ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা যেতে পারে। এতে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা পূরণ হবে। এই উদ্যোগকে ইউনিক সেলিং পয়েন্ট (ইউএসপি) হিসেবে ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনে ব্যবহার করে ব্র্যান্ডকে আরও গ্রহণযোগ্য করে তোলা যাবে। এমনকি অন্যদের জন্য এই উদ্যোগ হতে পারে অনুসরণযোগ্য।
পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা
অ্যাসিড বৃষ্টির হার বাড়ছে। ঋতুগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে। ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থে দূষিত হচ্ছে বাতাস, মাটি ও জল; যা আমাদের শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। বাড়ছে রোগের উপদ্রব। নতুন সমস্যা যেমন তৈরি হচ্ছে, পুরোনো সমস্যা তেমনি হয়ে উঠছে আরও ভয়াবহ। এই অবস্থা থেকে রক্ষার জন্য দরকার: পলিথিন ব্যবহার বন্ধ; অর্গানিক কাপড় ব্যবহার; ডে লাইট সেভিংয়ের চর্চা; মানসম্মত, পরিবেশ ও স্বাস্থ্যবান্ধব রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা এবং পানির অপচয় রোধ করা।

মডেল: নাজিফা টুসি, মুমতাহিনা টয়া, মিম মানতাশা, শিলা, হৃদি শেখ, জেসিয়া ইসলাম, রানিয়াহ দৌলা, নাজিবা, ত্রয়ী
ওয়্যারড্রোব: ওয়ালিয়া’স (টয়া ও ত্রয়ী), সুলতানা আফরোজ মুন্নী (নাজিফা, মিম, শিলা, হৃদি ও জেসিয়া), রুলমেকার শার্টস (নাজিবা ও রানিয়াহ)
মেকওভার: পারসোনা
ছবি: সৈয়দ অয়ন ও ইন্টারনেট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top