skip to Main Content

বুলেটিন

তার ছাড়া

চুল সোজা করার যন্ত্র অর্থাৎ স্ট্রেইটনার বাজারে মিলবে মেলা। বিভিন্ন নামীদামি ব্র্যান্ড থেকে নন-ব্র্যান্ডের। সম্প্রতি প্রথমবারের মতো আবিষ্কৃত হয়েছে এর কর্ডলেস ভার্সন। অর্থাৎ সম্পূর্ণ তারহীন। ডাফনি অ্যালিউর ব্র্যান্ডের এই স্ট্রেইটনার দেখতে হেয়ার ব্রাশের মতো। ফলে এটা ব্যবহারে সহজ আর ঝক্কিহীন। ব্যাগে পুরে যেকোনো জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। ব্যবহার করা যায় যখন-তখন। ১৯৭ ডলার দামের সিরামিক কোটেড এই স্ট্রেইটনার স্বল্প সময়ে স্টাইলিংয়ের সঙ্গে চুলের কম ক্ষতির নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। মাত্র ৫০ সেকেন্ডের মধ্যেই গরম হতে শুরু করে এটি। মিনিট দুয়েকের মধ্যে পৌঁছে যায় এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৮৫ ডিগ্রিতে। সাধারণ স্ট্রেইটনারের মতো একদম সটান সোজা চুল না দিলেও এর ব্যবহারে চুল দেখায় প্রাকৃতিকভাবে স্ট্রেইট এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

বাকল বিউটি

ল্যাটিন ‘বুক্কা’ শব্দের বাংলা অর্থ ‘গাল’। আর এ থেকেই বাকল ফেশিয়ালের নামকরণ। মেগান মারকেল, কেট মস থেকে কিয়েরা নাইটলের মতো তারকারা সম্প্রতি মজেছেন এতে। ফলে সৌন্দর্যসচেতনদের মধ্যেও আগ্রহ জন্মাচ্ছে এ ফেশিয়াল নিয়ে। মূলত গাল এবং তার আশপাশের অংশ যেমন মুখ, চোয়াল আর চিবুক জুড়ে ম্যাসাজের মাধ্যমে চলে পুরো প্রক্রিয়া। দেওয়া হয় মাসল ডিপ ম্যাসাজ। যা চলে ত্বকের ভেতর। আরও সহজে বলতে গেলে, ল্যাটেক্সে মোড়ানো আঙুল মুখে পুরে দেওয়া হয় এই ম্যাসাজ। ত্বকের ক্লান্তি দূর করতে চমৎকার এটি। কোষগুলোর ভেতর থেকে টক্সিন বের করে আনে। রক্তসঞ্চালনের মাত্রা বাড়ায়, কনট্যুর করে চেহারা। আর বার্ধক্যের ছাপ দূর করতেও দারুণ। তবে দক্ষ হাতে করানো চাই এটি। ডার্মাটোলজিস্টদের পরামর্শে।

চোখচর্চায় এলইডি

ফিউচারিস্টিক আইগ্লাসের মতো দেখতে একটি যন্ত্র। নাসার এলইডি ক্রোমোথেরাপি ডিভাইস থেকে অনুপ্রাণিত। তৈরি হয়েছে চোখের চারপাশের ত্বকচর্চার জন্য। নাম স্কিন ইঙ্ক অপটিমাইজার ভয়েজ ট্রাইলাইট গ্লাস। তিনটি আলাদা রঙের আলো ছড়ানো ডিভাইসটির কার্যকারিতাও ভিন্ন ভিন্ন। প্রতিটি আলোই চোখের চারপাশের ত্বক কোষের গভীরে প্রবেশে সক্ষম। লাল আলো ত্বকের কোলাজেন আর ইলাস্টিন উৎপাদন বাড়ায়। ফলে ত্বক হয় দাগছোপমুক্ত, মসৃণ। হলুদ আলো রক্তসঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। কমায় চোখের চারপাশের কালো দাগ। কমলা আলো থেকে লাল আর হলুদ উভয়ের কার্যকারিতা মেলে একসঙ্গে। ক্রিম বা সিরাম মেখে ব্যবহার করা হয় যন্ত্রটি। সমস্যার ধরন আর প্রয়োজন বুঝে। নিয়ম করে প্রতিদিন দশ মিনিট ব্যবহার করলেই মিলবে তারুণ্যোজ্জ্বল চোখত্বক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার দাম প্রায় ২৭ হাজার টাকা। তবে স্থানীয় বাজারে পণ্যটি এখনো আসেনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top