skip to Main Content

বুলেটিন

সূর্য থেকে সাবধান

ত্বক সুরক্ষায় সানস্ক্রিনের কদর সৌন্দর্য-সচেতনদের কাছে শীর্ষে। যারা নিয়মিত রোদে বেরোন, তাদের বিউটি বক্সে বিভিন্ন মাত্রার এসপিএফ-এর সানস্ক্রিন রাখতেই হয়। অনেকে তো আপাদমস্তক ঢেকে ফেলেন এসব ক্রিমে। কিন্তু ভুলে যান মুখের সবচেয়ে বিশেষ অংশের কথা। ঠোঁট।
সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেহত্বকের অন্যান্য অংশের মতো ঠোঁটও স্কিন ক্যানসারপ্রবণ। সে থেকেই বাড়ছে সাবধানতা। বিশ্বজুড়ে বিকিকিনি বেড়েছে এসপিএফ যুক্ত লিপবামের। গেল বছর থেকে এর হার দ্বিগুণের বেশি। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি যে শুধু ক্যানসার ঘটাতে পারে, তা নয়। ধূমপায়ীদের মতো কালোও করে ফেলে ঠোঁট। সে ক্ষেত্রে সমাধান নিদেনপক্ষে এসপিএফ ৩০ যুক্ত লিপবাম। প্রতিদিন। দুই ঘণ্টা পরপর।

ব্রাও ওয়্যারড্রোব

নব্বইয়ের মাল্টি ইঙ্ক পেনের কথা মনে আছে? এই একটি কলমেই একসঙ্গে মিলতো কালো, নীল, লাল আর সবুজ কালি। সে সময় দারুণ সাড়া ফেলে দেওয়া কলমগুলোর অনুপ্রেরণায় এখন তৈরি হচ্ছে ব্রাও প্রডাক্ট। বেনিফিট ব্র্যান্ডের দ্য ব্রাও কনট্যুর প্রো। এই ফোর ইন ওয়ান বস্তুটিকে বলা হচ্ছে আধুনিক সময়ের ব্রাও ওয়্যারড্রোব। যা নিশ্চিত করবে কাঙ্ক্ষিত আই ব্রাও লুক। পেনটিতে থাকছে চারটি টুল। দুটি আলাদা ব্রাও শেড- যার একটি হালকা, অন্যটা গাঢ়। থাকছে একটি ‘এজ ডিজাইনার। যা আইব্রাওকে সুন্দর শেপ দিতে সাহায্য করবে। আর থাকছে একটি হাইলাইটার। আইব্রাওয়ের শেপে পূর্ণতা আনতে। একটি ব্রাও কনট্যুর প্রো-এর জন্য খরচ করতে হবে ৩৪ ডলার।

গেমচেঞ্জিং গ্যালভানিক
নিউইয়র্ক বেসড ফেশিয়ালিস্ট জর্জিয়া লুইস। রূপজগতের জনপ্রিয় ত্বক বিশেষজ্ঞদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। তার ক্লায়েন্ট লিস্ট ঘাঁটলেই খুঁজে পাওয়া যাবে মলি সিম্স, জেনিফার লরেন্স, স্যান্ড্রা বুলক আর কেট ব্ল্যানচেটের মতো তারকাদের। লুইস জনপ্রিয় তার সিগনেচার স্কিন কেয়ার ট্রিটমেন্টের জন্য। এটি নেওয়ার জন্য খোদ তারকাদেরও অপেক্ষমাণ থাকতে হয়। তবে সুখবর হলো, লুইস লঞ্চ করতে যাচ্ছেন একটি নতুন বিউটি ডিভাইস। বাসায় বসেই এটি ব্যবহারে মিলবে স্পেশালিস্ট স্কিন কেয়ার বুস্ট। গ্লোপ্লাস ডিপ কুইক আয়ন এনহেন্সার নামের যন্ত্রটিতে ব্যবহার করা হয়েছে গ্যালভানিক কারেন্ট, যা লুইস তার সিগনেচার ফেশিয়ালগুলোতে ব্যবহার করে থাকেন। এটি ত্বকের রক্তসঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বকপণ্যগুলোর বিভিন্ন উপকারী উপাদান ত্বকের ডার্মিস লেয়ারে পুরে দেয়। মাত্র বিশ মিনিটের ব্যবহারেই বোঝা যায় এ ডিভাইসটির কার্যকারিতা। হেডব্যান্ড বা ইয়ার ফোনের মতো দেখতে ডিভাইসটির দাম ১৬৫ ডলার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top