skip to Main Content

হরাইজন

দিওরের স্যাডেল ব্যাগ

বলা হয় ফ্যাশন চক্রাকারে চলে। অর্থাৎ জনপ্রিয় পুরোনো ট্রেন্ডগুলোই ফিরে আসে নতুন আঙ্গিকে। এই যেমন দিওরের স্যাডেল ব্যাগ। ২০০০ সালের স্প্রিং কালেকশনে স্থান পাওয়া ব্যাগটি সে সময় দারুণ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তাই নতুনভাবে ব্যাগটি আবার বাজারজাত করছে এই প্রতিষ্ঠান। দিওরের স্প্রিং কালেকশনে স্থান পেয়েছে সেই আইকনিক স্যাডেল ব্যাগ। এবার এর নকশা করেছেন দিওরের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ও ইতালীয় ফ্যাশন ডিজাইনার মারিয়া গ্রাজিয়া চিউরি।

প্যারিসে জোয়ান অ্যাশ

সুপারমডেল জেসিকা মিন অ্যান এবার ফ্যাশন রানওয়েতে হাঁটলেন বাংলাদেশি ডিজাইনার আসমা সুলতানার পোশাকে। ৪ সেপ্টেম্বর ক্যাটওয়াক অন ওয়াটার ফ্যাশন শোর সপ্তম আসরে অংশ নেয় এই ডিজাইনারের ব্র্যান্ড জোয়ান অ্যাশ। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সেইন নদীর ওপর একটি নৌকায় অনুষ্ঠিত হয় ফ্যাশন শোটি। জেসিকা মিন অ্যান ফ্যাশন শোর প্রযোজক হিসেবেও জনপ্রিয়। জেসিকা মিন অ্যান’স অটাম ফ্যাশন শো ২০১৮ তে প্রদর্শন করা হয় মোট সাতটি কালেকশন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড জোয়ান অ্যাশ ছাড়াও অংশ নেয় পেরুর ফ্যাশন ডিজাইনার আনি আলভারেজ ক্যালডেরন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যাটেলিয়ের জুরাহ, ফ্রান্সের ফ্যাশন ব্র্যান্ড দ্য গালুচ্যাট, জাপানের ফ্যাশন ডিজাইনার ইয়ামি ক্যাটসুরা, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন ডিজাইনার নুরিয়াহ ও ভিয়েতনামের ফ্যাশন ব্র্যান্ড কোকোসিন। যেখানে জোয়ান অ্যাশ প্রদর্শন করে রাজযোদ্ধাদের পোশাক থেকে অনুপ্রাণিত কতুর ও গাউন।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে জোয়ান অ্যাশ অংশ নেয় নিউইয়র্ক ফ্যাশন শোতে। আসমা সুলতানার জোয়ান অ্যাশ বাংলাদেশি ফ্যাশন ব্র্যান্ড এক্সট্যাসির একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান।

ফোর্বসে প্রশংসিত এপেক্স

জুতা প্রস্তুতকারী দেশীয় প্রতিষ্ঠান এপেক্স। প্রতিবছর এর তৈরি ৪৫ লাখ জোড়া জুতা পৌঁছে যায় বিশ্বের ৪০টি দেশে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাকি ও জেসি পেনি, জাপানের এবিসি মার্ট, জার্মানির ডেইচম্যানসহ বিশ্বের বড় খুচরা বিক্রেতারা বর্তমানে এপেক্সের গ্রাহক। একই সঙ্গে দেশীয় বাজারের জন্য প্রতিবছর ৩০ লাখ জোড়া জুতা প্রস্তুত করে এপেক্স। সাড়ে পাঁচ শ খুচরা দোকানের মাধ্যমে এগুলো চলে যায় মানুষের পায়ে।
এবার প্রতিষ্ঠানটির সাফল্য নিয়ে বিশদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন ফোর্বস। তাতে বলা হয়েছে, ‘এপেক্স সারা বিশ্বের জুতা নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। মাত্র দুই দশক আগে যাত্রা শুরু করে এটি এখন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় জুতা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান।’ ফোর্বসের সংবাদকর্মী নাজনীন কার্মালি গাজীপুরে এপেক্সের কারখানা ঘুরে দেখেন। তিনি জানান, কারখানাটিতে কর্মীদের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। শ্রমিকদের গড় মাসিক বেতন ৮ হাজার টাকা। সব কর্মী লভ্যাংশ পান। রয়েছে স্বাস্থ্য ও জীবনবিমার সুবিধাও। প্রতিষ্ঠাতা মঞ্জুর এলাহী বর্তমানে এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন তার ছেলে নাসিম মঞ্জুর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top