skip to Main Content

বাইট

হলিডে ইনে ‘দ্য ইলিশ’

হোটেল হলিডে ইন ঢাকা সিটি সেন্টারের মেডিটেরানিয়ান রেস্তোরাঁ ‘দ্য ইলিশ’-এর যাত্রা শুরু হলো গত মাসের মাঝামাঝি। বাঙালি ও মেডিটেরানিয়ান সংস্কৃতির খাবারে রয়েছে নানা মিল। সেই স্বাদ নতুন আঙ্গিকে পরিবেশনের লক্ষ্যেই এই রেস্তোরাঁ। দ্য ইলিশ-এ মিলবে লেবান্ত, টার্কিশ, মাগরেব, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ, গ্রিক, পৃথিবীখ্যাত ইতালিয়ান খাবারসহ ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন খাবারের সমাহার। রেস্তোরাঁটির সিগনেচার ডিশের মধ্যে রয়েছে ‘মেডিটেরানিয়ান হারিরা স্যুপ’, যা ক্ল্যাসিক ফ্রেঞ্চ রেসিপি ‘বুইলাবাইসে’র মতো মজাদার। আরও রয়েছে ‘বিফ কোবিদেহ’, ‘আদানা’র মতো তুরস্কের ঐতিহ্যবাহী ও বিখ্যাত মেডিটেরানিয়ান কাবাবও। ২ হাজার ৭০০ বর্গফুট আয়তনের এই রেস্তোরাঁয় একসঙ্গে ৬০ জন অতিথি খাবার উপভোগ করতে পারবেন। দ্য ইলিশ-এর ঠিকানা: হোটেল হলিডে ইন ঢাকা (সিটি সেন্টারের ১৬ তলা), ২৩ শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সরণি, তেজগাঁও, ঢাকা।

ম্যাকডোনাল্ড’স ফ্রাই সুস্বাদু হওয়ার ‘গোপন’ রহস্য ফাঁস

আমেরিকান মাল্টিন্যাশনাল ফাস্ট ফুড চেইন ম্যাকডোনাল্ড’সের দুনিয়াজোড়া খ্যাতি পাওয়া ফ্রেঞ্চ ফ্রাই নিয়ে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন টিকটকার জর্ডান হাউলেট। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান ডিয়েগো শহরের ২৬ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মতে, নব্বইয়ের দশক থেকে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ওই ফুড আইটেমকে সম্পূর্ণ ভেজিটেবল-ফ্রেন্ডলি দাবি করে এলেও তা আদৌ সত্য নয়! বরং ভেজিটেবল অয়েলের সঙ্গে বিফ ফ্লেভার মিশিয়ে ভাজা হয় এগুলো। এ কারণেই বাকি সব ফ্রেঞ্চ ফ্রাই থেকে ম্যাকডোনাল্ড’সের ফ্রাইগুলোর স্বাদ একেবারেই ভিন্ন এবং সুস্বাদু, দাবি জর্ডানের। যা প্রকৃত অর্থে ক্রেতাদের সঙ্গে, বিশেষত হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণা—এমনই ইঙ্গিত তার। এ নিয়ে সম্প্রতি একটি টিকটক পোস্ট করেছেন তিনি, এক সপ্তাহের মধ্যেই যার ভিউ ছাড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬ মিলিয়ন। সেই পোস্ট নজরে পড়তেই জবাবও দিয়েছে ম্যাকডোনাল্ড’স। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়, ‘আমাদের কেটে রাখা আলুুগুলো আংশিকভাবে সাপ্লাইয়াররা ফ্রাই করে থাকেন, তাতে বিফ ফ্লেভার মিশ্রিত তেল তারা ব্যবহার করেন।’ তাতে যে সত্যিকারের বিফের কোনো সংযোগ থাকতে হবে, এমন কোনো কথা নেই বলে দাবি ম্যাকডোনাল্ড’সের।

হাইড্রোজেন থেকে মিলবে প্রোটিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস অ্যামহার্স্টের ফুড সায়েন্স বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর লুটজ গ্রসম্যান এক উদ্ভাবনশীল গবেষণার পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। একটি একেবারে নতুন এবং অ্যানিমেল-ফ্রি প্রোটিন সৃষ্টির লক্ষ্যে গবেষণা করবেন তিনি। তা আবাদি জমিনের ওপর নির্ভর না করেই উৎপাদন করা যাবে; আর তাতে কার্বনের উপস্থিতি থাকবে অতি সামান্য। দীর্ঘমেয়াদি এই গবেষণা শুরু করার জন্য ইতিমধ্যে তিনি ফাউন্ডেশন ফর ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার রিসার্চের কাছ থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার ৪৮৫ মার্কিন ডলার অনুদান পেয়েছেন। সম্প্রতি নিউ ফুড ম্যাগাজিনকে গ্রসম্যান বলেন, ‘২০৫০ সাল নাগাদ আমাদেরকে আরও ৬০ শতাংশ বেশি খাদ্য উৎপাদন করার দরকার পড়বে; কিন্তু আমরা আরও বেশি জমিনকে আবাদি জমিনে রূপান্তর করতে চাই না। এ কারণে, ভবিষ্যতের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিকল্প ধরনের টেকসই প্রোটিন সাপ্লাই চেইন গড়ে তোলা জরুরি।’ হাইড্রোজেনকে কাজে লাগিয়ে একটি ব্যাকটেরিয়ার কাছ থেকে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করবেন তিনি। গবেষণার প্রাথমিক কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে জানিয়ে গ্রসম্যান বলেন, ‘আমরা এমন একটি ইন্টারেস্টিং টেকনিক খুঁজে পেয়েছি, যার মাধ্যমে গ্যাস ব্যবহার করে আপনি ব্যাকটেরিয়া উৎপাদন করতে পারবেন, যা পরবর্তীকালে প্রোটিনের জোগান দেবে।’
 ফুড ডেস্ক
ছবি: সংগ্রহ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top