skip to Main Content
ইফতার ও সাহ্‌রি খাওয়ার নিয়ম

রমজান মাসে ইফতার ও সাহ্‌রিতে স্বাস্থ্যকর খাবার কম খাওয়া হয়। মুখরোচক খাবার থাকে বেশি। যারা ইফতারে বিরিয়ানি, মাংস, ভাত খায় তাদের আর রাতের খাবার খাওয়ার দরকার পড়ে না। একবারে রাতের খাবারটাও সেরে ফেলেন।

ইফতারে বেশি পরিমাণে খেলে ক্লান্তি আসে। যারা রাতে তারাবিহ পড়েন, তাদের জন্য ইফতারে ভারী খাবার গ্রহণ করা উচিত হবে না। এ ছাড়া ইফতারে বেশি তৈলাক্ত খাবার খেলে তা থেকে অ্যাসিডিটি হতে পারে। যার ফলে সাহ্‌রিতেই কিছু খাওয়ার রুচি থাকে না। ইফতারে হালকা খাবার গ্রহণের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন। তা না হলে কিছুক্ষণ পরপর পানির পিপাসা লাগতে পারে। আর সারা দিন পর খাবার হজম করতেও প্রয়োজন পানি। খাবার গ্রহণের পর ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা লাগে খাবার হজম হতে। সে ক্ষেত্রে যদি সুনির্দিষ্ট সময় ঠিক না করে খাওয়া হয়, তাহলে তা পরিপাকের জন্য ত্রুটিপূর্ণ হতে পারে। যারা ইফতার ও রাতের খাবার আলাদা করে খেতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য ভালো হবে ১০টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে ফেলা।

একেবারে উদর পূর্তি করে না খাওয়াই ভালো। রাতের খাবার ও সাহ্‌রিতে এমনভাবে খেতে হবে যেন দুই ভাগ খাবার ও এক ভাগ পানি থাকে। যা ইসলামিক নিয়মে স্বাস্থ্যসম্মত। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞরা বলেছেন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top