skip to Main Content
এইট পোল ডিজিটাল ইনভার্টার এসি এনেছে স্যামসাং

প্রকৃতিতে গরম আবহাওয়া এখনো  আছে।  মহামারী সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে অধিকাংশ মানুষকে বাসার ভেতরে থাকতে হচ্ছে। বাসা থেকেই তারা অফিস ও দূরশিক্ষণ প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত আছেন।  ফলে, স্বাভাবিকভাবেই অনেকে বাইরে গিয়ে নির্মল বাতাস গ্রহণ করতে পারছে না।  স্যামসাং কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স বাংলাদেশ ক্রেতাদের জন্য নিয়ে এসেছে ডিজিটাল ইনভার্টার এয়ার কন্ডিশনার। ক্রয়ে ক্রেতারা পাবেন মূল্যছাড় ও বিনামূল্যে ইন্সটলেশন সুবিধা।

বিশ্বের প্রথম ৮-পোল ডিজিটাল ইনভার্টার এসি বাজারে নিয়ে আসে স্যামসাং। এতে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এসি চলার সময় কম্পন ও শব্দকে কমিয়ে দেয়। এবং এসিগুলো ৩০ মিনিটের মধ্যে ব্যবহারকারীর স্বাচ্ছন্দ্যমতো শীতলকরণ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। ৮ -পোল ডিজিটাল ইনভার্টার বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী।  এসিগুলো ব্যবহারকারীর চাহিদানুযায়ী একটি  নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখতে সক্ষম।  এক্ষেত্রে বারবার বন্ধ ও চালু  করার প্রয়োজন পড়ে না।

এসিগুলোতে থাকা ট্রিপল প্রটেক্টর প্লাস প্রযুক্তি  স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিৎ করে এবং এক্ষেত্রে পৃথক কোনো ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করতে হয় না। এছাড়াও এসিগুলোতে রয়েছে অ্যান্টি-করোশন কোটিং, যা অত্যধিক তাপ সহনীয়। এ এসিগুলোতে ব্যবহৃত ইমপ্রুভডডুরানফিন কনডেন্সার ৩৬ শতাংশ পর্যন্ত  মরিচা প্রতিরোধী, অত্যধিক তাপমাত্রায়ও এটি নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু থাকে। এ ছাড়া, এসিগুলোর গুড স্লিপ মোড স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এসিগুলোতে রয়েছে ভোল্টেজ ফ্লাকচুয়েশন প্রটেক্টর, যা  সর্বনিম্ন ৮০ ভোল্ট থেকে সর্বোচ্চ ৪৫০ ভোল্টে কাজ করতে সক্ষম।

স্যামসাংয়ের অভিনব প্রযুক্তির এসিগুলোতে রয়েছে থ্রি কেয়ার ফিল্টার, যা ৯৯ শতাংশ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অ্যালার্জেন এবং ধূলিকণা প্রতিরোধ করে ঘরে আনে তাজা বাতাস। এছাড়াও, এসিতে থাকা অটোক্লিন ফাংশনে একটি ফ্যান রয়েছে যা হিট এক্সচেঞ্জারের ধূলিকণা ও আর্দ্রতা দূর করতে সহায়ক; যা এসিকে পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখে। এ এয়ার কন্ডিশনারগুলোতে রয়েছে টু-স্টেপ কুলিং। যখন এসি ফাস্ট কুলিং মোডে পৌঁছাবে তখন ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে এসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমফোর্ট কুলিং মোডে চলে আসবে।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ৮-পোল ডিজিটাল এসিগুলো মূল্য ছাড়ে অনলাইনের মাধ্যমে ক্রয় করা যাবে। এসি ক্রয়ে ক্রেতারা পাবেন ১০ বছরের কম্প্রেসার ওয়ারেন্টি। তিনটি ভিন্ন ক্যাপাসিটির- এক টন, দেড় টন এবং দুই টন এসিগুলো এখন বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এসি ক্রয়ের পর ক্রেতাদের পছন্দানুযায়ী জায়গায় সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পণ্যটি পৌঁছে এবং ইন্সটল করে দেয়া হবে। এক্ষেত্রে কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। সনাতন পেমেন্ট পদ্ধতি ছাড়াও ক্রেতারা ০% ইন্টারেস্টে ১২ মাস পর্যন্ত ইএমআই সুবিধায় স্যামসাং এসিগুলো ক্রয় করতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top