skip to Main Content
গোলাপ চায়ের পাঁচ গুণ

ভালোবাসা বিনিময়ের অন্যতম উপাদান গোলাপফুল। তবে ফুলদানিতে সাজিয়ে রাখা ছাড়াও গোলাপের আছে আরও বহুবিধ ব্যবহার। সৌন্দর্যচর্চায় দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে গোলাপজল। ভারতীয় অনেক রান্নায় গোলাপের নানান ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু এবার ওজন কমাতে পান করতে পারেন গোলাপ চা। পাশাপাশি গোলাপে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং হজমে সহায়ক।
কীভাবে তৈরি করবেন গোলাপ চা? বেশ কয়েকটি পদ্ধতিতেই তৈরি করা যায় এ চা। সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে গোলাপের পাপড়ির সঙ্গে চায়ের গুঁড়া মিশিয়ে তৈরি করা। এ চা আপনার শরীরের ডাক্তার হিসেবে কাজ করবে। যেমন-
ব্যথানাশক: অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় গোলাপের পাপড়ি দিয়ে বানানো চা ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া যারা ওজন কমাতে চান, তারা গোলাপ চা পান করে ওজন কমাতে পারেন।
ক্ষুধা নিবারক: শুধু গোলাপের পাপড়ি সেদ্ধ করে বানানো চায়ে ক্যাফেইন থাকে না। তাই কফি বা চায়ের বিকল্প হিসেবে এটি পান করা যেতে পারে। এ চা ক্ষুধা নিবারক হিসেবে কাজ করে। ফালে ওজন বৃদ্ধি পায় না।
হজমশক্তিবর্ধক: গোলাপ চা হজমশক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি পাচকতন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করতে সক্ষম। দীর্ঘদিন ধরে গোলাপ চা পাঙ্করেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া সমস্যা দূর হয়।
বিষনাশক: গোলাপ চাকে বিষনাশক বলা হয়। মূত্রনালির সংক্রমণ প্রতিরোধসহ শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে গোলাপ চা।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: গোলাপ চায়ে ভিটামিন সি থাকে। শরীরের সংক্রমণ দূর করতে গোলাপের এই ভিটামিন সি কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top