skip to Main Content
নারকেলের দুধের গুণাগুণ

গরমে চাই স্বস্তি, চাই তরল খাবার। পানি ও শরবত তো আছেই, স্বাস্থ্যের একটু বাড়তি যত্ন নিতে এ সময় পান করতে পারেন নারকেলের দুধ। যারা ল্যাকটোজ সহ্য করতে পারেন না, তাঁদের জন্য নারকেলের দুধ দারুণ বিকল্প। মস্তিষ্কের জন্যও দারুণ উপকারী এটি। আছে ব্যথানাশক উপাদানও। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এ দুধ উপকারী। এসব ছাড়াও নারকেলের দুধে রয়েছে আরও অকল্পনীয় কিছু উপকারী দিক।
মানবদেহের ইলেক্ট্রোলাইট আর গরমে আরাম: নারকেল দুধ মানবদেহের ইলেকট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে। ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য শরীরের কোষ ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের স্বাভাবিক কার্যক্রম অক্ষুণ্ন রাখে।
রক্তচাপ কমায়: নারকেলের দুধে আছে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ কমায়। তা ছাড়া এতে থাকা আয়রন রক্তাল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।
দাঁতের জন্য উপকারী: নারকেলের দুধে থাকা ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দাঁত ও হাড়ের জন্য ভীষণ উপকারী।
ত্বকের জন্য ভালো: এতে থাকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ, যা ত্বক সুস্থ রাখে এবং চুল শক্ত করে।
কীভাবে তৈরি করবেন নারকেলের দুধ। আসুন, জেনে নিই।
নারকেল কুরিয়ে নিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। তাতে অল্প পরিমাণ গরম পানি মিশিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এই মিশ্রণকে আবারও ব্লেন্ড করে দুধের মতো করে নিন। মিশ্রণটি ছেঁকে তরল অংশটুকু আলাদা করে নিন। নারকেল দুধ ঠান্ডা হলে তা পান করা যাবে। এ দুধ সংরক্ষণ করতে চাইলে বায়ুরোধী কোনো পাত্রে রাখতে হবে। রেফ্রিজারেটরে চার দিন পর্যন্ত ভালো থাকে নারকেলের দুধ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top