skip to Main Content
সাশ্রয়ী মূল্যে সিঙ্গারের ওয়াশিং মেশিন

কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারি বিশ্বব্যাপীই মানুষের জীবনে বহুমুখী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। পরিবর্তন এসেছে আমাদের চলাফেরা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যগত সচেতনতায়। আর এ স্বাস্থ্য সচেতনতার অন্যতম বিষয় হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা। করোনাভাইরাস অত্যন্ত ছোঁয়াচে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী যেকোনো পৃষ্ঠতলে এ ভাইরাস দুই ঘণ্টা থেকে নয় দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। কাপড়েও বেশ কিছুদিন বেঁচে থাকতে পারে এ ভাইরাস। তাই কিছুটা বাড়তি সতর্কতার সাথে কাপড় ধোয়ার ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে।  সাবধানতার সাথে কাপড় পরিষ্কারের জন্যে এমন সময় ওয়াশিং মেশিনের প্রয়োজনীয়তা অনেকটাই বেড়ে গেছে।

বেশির ভাগ বাসাবাড়ির কাপড় ধোয়ার কাজ বর্তায় গৃহকর্মীদের ওপর। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিভিন্ন স্থানে তাদের প্রবেশ কমানো হয়েছে। তবে কাপড় না ধুয়ে তো থাকার জো নেই। এদিকে দেশের উষ্ণ-আর্দ্র আবহাওয়া। নিয়মিত কাপড় ধোয়া তাই বাঞ্ছনীয়। এদিকে যারা অফিস, ব্যবসায়িক বা অন্যান্য জরুরি কাজে বাইরে বেরোচ্ছেন, পরিবারের সবার স্বাস্থ্য বিবেচনায় তাদের কাপড়গুলো ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু এ কাজটি মোটেই সহজ নয়। তা ছাড়া করোনাভাইরাস যেহেতু হাত থেকে নাক, চোখ, মুখ দিয়ে সংক্রমিত হয়, কাজেই হাতে কাপড় ধোয়ায় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় ওয়াশিং মেশিন হতে পারে ভরসার স্থান। সারাদিনের কাজের চাপের ওপর কাপড় ধোয়ার মতো কঠিন কাজটি খুব সহজে সেরে নিতে ওয়াশিং মেশিন এখন বাসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হোম অ্যাপ্লায়েন্সের পরিণত হয়েছে।

যারা নানান প্রয়োজনে বাসার বাইরে যাচ্ছেন, সম্ভব হলে সে কাপড় একবার ব্যবহারের পরেই ধুয়ে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। গরম পানি ও ডিটারজেন্টের ব্যবহারে ভালোভাবে কাপড় ধুয়ে নিজের এবং পরিবারের সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তাই ওয়াশিং মেশিনে মিলবে স্বাছন্দ্য। কিন্তু, জরুরি এই হোম অ্যাপ্লায়েন্সটির দামটাও তো থাকতে হবে হাতের নাগালে। করোনাভাইরাসের এ সঙ্কটে জনসাধারণের দুশ্চিন্তা দূর করতে বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ওয়াশিং মেশিনের ওপর বিশেষ ছাড় ও সহজ কিস্তির সুবিধা নিয়ে এসেছে কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিকসের স্বানামধন্য প্রতিষ্ঠান সিঙ্গার বাংলাদেশ। দেশের বাজারে সিঙ্গারের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যাচ্ছে।

বিভিন্ন ধারণক্ষমতার সকল ওয়াশিং মেশিন ক্রয়ে সহজ কিস্তির ব্যবস্থা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সর্বনিম্ন ১২৮২ টাকা কিস্তিতে ঘরে নিয়ে আসতে পারেন নতুন ওয়াশিং মেশিন। ৬ কেজি থেকে ১১ কেজি ধারণক্ষমতার ফ্র্রন্টলোড ও টপ লোডের বিশাল সম্ভার থেকে প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী ওয়াশিং মেশিন সিঙ্গারের শোরুম ছাড়াও অনলাইনেও ক্রয় করা যাবে। এ ক্ষেত্রে রয়েছে বিনামূল্যে ডেলিভারির ব্যবস্থা। মডেল ভেদে সর্বোচ্চ ৩১% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট রয়েছে। বিভিন্ন মডেলের ওয়াশিং মেশিনে ২ বছরের ফুল সার্ভিসিং ওয়্যারেন্টি এবং মোটরে ৫ বছরের ওয়্যারেন্টি সুবিধা প্রদান করছে প্রতিষ্ঠানটি।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top