skip to Main Content
টু টোনের ট্রেন্ড

স্মোকি আই আর উইংগড লাইনারের জনপ্রিয়তাকে টক্কর দেয়া মুশকিল বটে। কিন্তু একে কড়া কম্পিটিশনের মুখে ফেলে দিয়েছে আইমেকআপে টু টোনের ট্রেন্ড। বছর দুয়েক আগেও ডুয়াল টোনের রমরমা ছিল ইন্ডাস্ট্রিতে। মাঝে তা স্তিমিত হলেও সদ্য হয়ে যাওয়া ফ্যাশন উইকগুলোর রানওয়ে বলছে এটা ট্রেন্ডে ফিরেছে বেশ জোরেশোরে। চোখে দুটো রঙ মিলিয়ে মিশিয়ে ব্যবহার করে দুর্দান্ত হাই ইমপ্যাক্ট লুক তৈরি করা যায়। আবার একেবারে আন্ডারস্টেটেড মেকআপেও এর জুড়ি মেলা ভার। মূলত টপ এবং বটম আইলিডে দুটি ভিন্ন রঙ ব্যবহার করা হয় ডুয়াল টোনের আইমেকআপে। চোখ ধাঁধানো কিংবা কমনীয় কনট্রাস্ট তৈরি করে চোখকে করে তোলে আকর্ষণীয়। ‘ ব্রেকিং দ্য ম্যাচিং’ এই ট্রেন্ডে খুব খেয়াল করে বেছে নিতে হবে আইশ্যাডোর রঙ। যদি কালার চার্টের কমপ্লিমেন্টারি শেডগুলোতে চোখ সাজাতে চান তাহলে নিয়ম এক রকম। চোখ বাদামি হলে বেছে নিন উজ্জ্বল নীল, সবুজ আর পার্পল হিউ। সবুজ বা নীল নয়নাদের জন্য কপার, ব্রোঞ্জ আর বার্গেন্ডির মত শেডগুলোই যুতসই। আর যদি অ্যানালগাস মিক্স চান চোখের সাজে তাহলে নিয়মটা আবার ভিন্ন। বাদামি চোখের জন্য ব্রোঞ্জ, ব্রাউন, গোল্ড কিংবা মেহগনী শেডগুলো বেছে নিতে পারেন। আর সবুজ বা নীল চোখের জন্য চাই নীল, সবুজ আর গ্রে শ্যাডোগুলো। টু টোন ট্রেন্ডের মূল মুন্সিয়ানা হচ্ছে কালার পেয়ারিংয়ে। সেক্ষেত্রেও চোখের রঙকেই প্রাধান্য দেয়া হবে বুদ্ধিমানের কাজ। যেমনÑ
❙ মেটালিক কপার+ব্ল্যাক= বাদামী, হ্যাজেল এবং সবুজ চোখের জন্য
❙ ফরেস্ট গ্রীণ+মেটালিক ব্লু=বাদামী চোখের জন্য
❙ ইলেকট্রিক পার্পল+ব্ল্যাক=বাদামী, হ্যাজেল আর সবুজ চোখের জন্য
❙ ফরেস্ট গ্রীণ+চকোলেট ব্রাউন=হ্যাজেল চোখের জন্য
❙ এমারেল্ড গ্রীণ+মেটালিক হোয়াইট=বাদামী অথবা সবুজ চোখের জন্য
❙ গোলাপি+চকোলেট ব্রাউন=সব রঙর চোখের জন্য
❙ গ্রীণ+পিঙ্ক=সবুজ অথবা নীল নয়নাদের জন্য

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top