skip to Main Content
প্রসাধনে সাবধান

নতুন কোনো প্রসাধন ট্রাই করার আগে সব সময়ই প্যাচ টেস্ট করে নেওয়ার পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা। সে ক্ষেত্রে হাতের ভেতর দিকে কিংবা ভ্রুর পাশে ২ সেন্টিমিটার জায়গা ছেড়ে খানিকটা কসমেটিক মাখিয়ে সারা রাত রেখে দিতে হয়। যদি তা ত্বকে সহ্য না হয়, তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রি-অ্যাকশন হবে। খুব ভালো হয় যদি চার-পাঁচ দিন টানা ব্যবহার করার পর কোনো প্রসাধন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। সামান্যতম অসুবিধা, জ্বালা ভাব বা র্যাশ হলেও ধরে নিতে হবে যে, সেটি ব্যবহারের অনুপযোগী। যারা একজিমা, অ্যাটোপিক, ডারমাটাইটিস, অ্যালার্জিক ডারমাটাইটিস, সোরাইসিস আর ইউটিক্যারিয়ায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে তো প্যাচ টেস্ট বাধ্যতামূলক। রেনিটল, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড এবং হাইড্রোকুইনোনের মতো উপাদানযুক্ত কসমেটিক ব্যবহারে অনেক সময় স¦াভাবিক ত্বকেও নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে প্যাচ টেস্টে সহজেই বের করে ফেলা যায় কোন উপাদানগুলো ত্বকে সমস্যা সৃষ্টির কারণ। কিছু কিছু উপাদান আছে, যা ক্ষতির হলেও বেশ কিছু প্রসাধনে ব্যবহার করা হয়। তাই নতুন কোনো কসমেটিক কেনার আগে অবশ্যই খুঁটিয়ে পড়ে নেওয়া উচিত, তাতে কী কী আছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top