skip to Main Content
স্মোথ লিপ-ফিলার রিকভারির সহজ কৌশল

ক্যানভাস ডেস্ক

স্বল্প সময়ের মধ্যে ভালো ফল এনে দিতে লিপ ফিলার হয়ে উঠেছে একটি অতি পরিচিত কার্যপ্রণালী। অবশ্য এ জন্য একটু সময় দেওয়া লাগেই।

কীভাবে খুঁত সামাল দিয়ে ঠোঁটকে আবারও হৃষ্টপুষ্ট, অর্থাৎ লিপ ফিলার করা সম্ভব, সেই পরামর্শ চলুন জানা যাক কয়েকজন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে।

কোল্ড কমপ্রেসের ব্যবহার

‘রিকভারি প্রসেসে মাত্রাতিরিক্ত ফুলে ওঠা, থ্যাঁতলে যাওয়া প্রভৃতি থেকে ঠোঁটকে বাঁচাতে আমরা আমাদের রোগীদের তাদের ঠোঁটে কোল্ড কমপ্রেস ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকি,’ বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সির প্রখ্যাত ফেশিয়াল প্লাস্টিক সার্জন আলেক্সান্ডার অভচিনস্কি। আর তা প্রথম ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা একটানা ব্যবহারেরও পরামর্শ তার।

আয়না মানা

ঠোঁট খারাপ থাকলে মন খারাপ হওয়াই স্বাভাবিক। তাই যতক্ষণ না ঠোঁট আগের অবস্থায় সেরে উঠছে, ততদিন আয়না না দেখার পরামর্শ দিয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ফেশিয়াল প্লাস্টিক সার্জন কিমবার্লি জে. লি। তার যুক্তি, মন খারাপের চাপ শরীরের ওপরও পড়ে। ফলে সেরে ওঠা বিলম্বিত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

হট শাওয়ার নট

সার্জন অভচিনস্কির আরও পরামর্শ হলো, এ সময়ে হট শাওয়ার, স্টিম বাথ ইত্যাদি থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকতে হবে। এতে মন খারাপ করার কিছু নেই। সেরে ওঠার দুই-তিনদিন পর আবারও গোসলের হাত বাড়াতে পারবেন উষ্ণতার দিকে!

হা করতে না

‘ঠোঁট হলো মুখের একটি খুবই সঞ্চরণশীল ও ভাসকুলার এরিয়া। তাই আমরা চাইলে অনেকটুকুই হা করতে পারি। তবে বেশি হা করলে ঠোঁট সারানো বিলম্বিত হতে পারে,’ সাবধাণবাণী ডা. অভচিনস্কির। অন্যদিকে, একান্ত প্রয়োজনে ঠোঁট নাড়ানোর সময়ও যথাসম্ভব কম হা করার পরামর্শ দিয়েছেন ডা. লি।

সিক্ত সুন্দর

ঠোঁট সিক্ত থাকলে সেরে ওঠাও ত্বরান্বিত হবে। তাই ওয়াশিংটনের প্রখ্যাত ফেশিয়াল প্লাস্টিক সার্জন ড্যানিয়েল জে. লাইবার্জের পরামর্শ হলো, ঠোঁটে পর্যাপ্ত ভ্যাসলিন জাতীয় পণ্য ব্যবহার করতে হবে।

তবে যা-ই করুন না কেন, সরাসরি যথাযোগ্য চিকিৎসক ও বিউটি এক্সপার্টের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। অন্যথায় মারাত্মক বিপদ ঘটে যেতে পারে।

  • সূত্র: নিউ বিউটি ম্যাগাজিন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top