skip to Main Content

ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাশন I ল্যাকমে ফ্যাশন উইক x এফডিসিআই ২০২৩

ভারতের বিগেস্ট ফ্যাশন ইভেন্ট হিসেবে খ্যাত। যেন আর্ট, ফ্যাশন আর সাসটেইনেবিলিটির এক অভূতপূর্ব সমাহার। আত্মপ্রকাশের উদ্‌যাপন বললেও ভুল হবে না। সব মিলিয়ে পাঁচ দিনের জমজমাট ফ্যাশন ফিয়েস্তা। বয়ানে রত্না রহিমা

নিউইয়র্ক, লন্ডন, মিলান ও প্যারিস শহর বেড়িয়ে, ফ্যাশন প্যারেড সম্প্রতি এসে পৌঁছেছিল ভারতে। ল্যাকমে ফ্যাশন উইকের হাত ধরে। সহযোগিতায় ছিল এফডিসিআই। পাঁচ দিনের এই ছোট্ট ফিয়েস্তা নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে শুরু হয়েছিল ১১ অক্টোবর। বরাবরের মতো এবারও গ্ল্যামার, স্টাইল এবং সৃজনশীলতায় ভরপুর এই অনুষ্ঠানে ভারতীয় ফ্যাশনের সেরা সংগ্রহ উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে। শীর্ষস্থানীয় ডিজাইনাররা তাদের কালেকশনের সেরাটাই নিয়ে হাজির হয়েছিলেন। নতুন ট্রেন্ড সেট করার উদ্দেশ্যে।
শুরু করা যাক শেষ দিন থেকে। অর্থাৎ ১৫ অক্টোবর। কারণ, পাঁচ দিনব্যাপী এই ফ্যাশন উইকের এই দিনটি ছিল মনে রাখার মতো। তারকা মহিমায় উজ্জ্বল। এদিন বলিউডের বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় তারকাকে র‌্যাম্পে দেখা গেছে। শো স্টপার হিসেবে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন ডি বেলের ‘নাজারা’র জন্য শোভিতা ধুলিপালা, ডিজাইনার ব্র্যান্ড তত্তোয়াম-এর ‘সোবো স্যাসি’ কালেকশনের জন্য কৃতি কার্বান্দা, পৌলমি এবং হর্ষের ‘রুহ’-এর জন্য ডায়ানা পেন্টি এবং পার্ক অ্যাভিনিউর জন্য রাজকুমার রাও। যাদের মধ্যে পার্ক অ্যাভিনিউর প্রিমিয়াম ক্যাজুয়াল কালেকশনে রাজকুমার রাও তার স্টাইল দেখিয়ে নজর কেড়েছেন সবার। কালো সোয়েট শার্ট, কালো লম্বা কোট আর কালো পাগড়ির পুরোপুরি ব্ল্যাক লুকে রাওকে লাগছিল ড্যাশিং। ক্রিকেট পিচে ভেলকি দেখানোর পর হরভজন সিং এবার তার স্টাইল ও ক্যারিশমা নিয়ে এসেছিলেন র‌্যাম্পে। ডিজাইনার পবন সচদেবার শো স্টপার হয়ে। ডিজাইনার তার ইনফিনিটি সংগ্রহ উপস্থাপন করেছিলেন এবার। আদাহ শর্মা ডিজাইনার সংযুক্তা দত্তের কালেকশন ‘সাপুন’-এর জন্য শো স্টপার ছিলেন। পরেছিলেন সর্ষে হলুদ প্লিটেড শাড়ি।
নিউইয়র্কভিত্তিক ভারতীয় ডিজাইনার বিভু মহাপাত্র ল্যাকমের সঙ্গে কোলাবোরেশনে তার ‘কাম হোম’ সংগ্রহ উপস্থাপন করেছেন এবারের আয়োজনে। ওই যে বলা হয় না, সেরাটি সব সময় শেষের জন্য সংরক্ষিত থাকে! এবারও তাই হয়েছিল। নতুন সংগ্রহের মাধ্যমে বিভু তার সৃজনীতে প্রভাব ফেলা মানুষদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন এবারের ফ্যাশন উইকে। কালেকশনটিকে বলা হচ্ছে পুরোপুরি ক্ল্যাসিক, সমসাময়িক সৌন্দর্য এবং ফ্যাশনকে যা একত্র করেছে। মডেল হিসেবেও তিনি পুরোনো এবং হালের তারকাদের হাঁটিয়েছেন একই মঞ্চে। ছিলেন অনন্যা পান্ডে, লিসা হেইডেন, বিপাশা বসু, বিপাশা আগরওয়াল, সিমোন সিং, ক্যারল গ্রাসিয়াস ও শিমোনা নাথ।
গত বছর কন্যাসন্তানের জন্ম দেওয়ার পর প্রথমবারের মতো র‌্যাম্পে হেঁটেছেন অভিনেত্রী বিপাশা বসু। বাড়তি ওজন নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়তে হলেও তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং স্টাইলের কোনো কমতি ছিল না। পরনের পোশাকটিও ছিল দারুণ। আগুন রঙা ফ্লোয়ি গাউনটিতে দুটি হার্ট আকৃতির ব্রোচ এবং একটি লম্বা ট্রেনের কেপ সংযুক্ত ছিল। লিসা হেইডেন পরেছিলেন ডিপ স্লিভলাইনের প্যাস্টেল রঙের গাউন, সঙ্গে সাটিন বটম। মুক্তার অলংকার আর সিম্পল মেকআপে অনবদ্য লাগছিল তাকে। তবে অনন্যা পান্ডের পোশাকটি ছিল তুলনামূলকভাবে চটকদার এবং কিছুটা ভিন্ন। সাটিন টপ, এক জোড়া শর্টস এবং একটি ফ্লোরাল ব্লেজারে ব্যতিক্রম লাগছিল তাকে।
চতুর্থ দিনে ফাল্গুনী শেন পিককের শো স্টপার হয়েছিলেন অভিনেত্রী কিয়ারা আদভানি। স্ট্রিট কালচার অনুপ্রাণিত সব বোল্ড লুকের কালেকশন ছিল এটি। কিয়ারা পরেছিলেন গোল্ডেন কারুকাজসংবলিত একটি বডিকন গাউন। ফিগার হাগিং, করসেটের মতো স্ট্রাকচারের এই পোশাকের সঙ্গে নজর কেড়েছে তার লম্বা বাবল বিনুনি, স্মোকি আই মেকআপ এবং ব্ল্যাক হিল।
অনেক ওয়েডিং কালেকশন উপস্থাপিত হয়েছে এ দিনে। যেখানে ছিল তাসভা, আঞ্জু মোদি, ভূমিকা শর্মা, মহিমা মহাজন এবং ভি-ভানি বাই ভানি ভাতস-এর মতো ব্র্যান্ড এবং ডিজাইনার। তবে দিনের হাইলাইট ছিল পেরো শো। ফ্যাশনবোদ্ধাদের মতে, এটি ছিল চূড়ান্ত পেরো পার্টির অনবদ্য উদাহরণ। কারণ, প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং কল্পনাশক্তি দিয়ে যা সৃষ্টি করেছেন অনিথ অরোরা, তা ছিল দেখার মতো। যেখানে রঙের মিশ্রণের পাশাপাশি প্যাটার্ন-অন-প্যাটার্নের খেলা সর্বোচ্চ ফ্যাশন নোটগুলোকে রীতিমতো উজ্জীবিত করেছে বলা যায়। জ্যাকেট, স্কার্ট, শার্ট, কো-অর্ড সেট, প্যান্টগুলোর উজ্জ্বল রং এবং গভীর টোনের পাশাপাশি পষ্ট সাইকেডেলিক ফ্লোরাল প্রিন্ট ও স্ট্রাইপ, যা মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ক্রোশে, লেজার-কাট কাপড়, পুঁতির কাজ, স্টাম্পওয়ার্ক এবং প্যাচওয়ার্ক। সঙ্গে অ্যাপ্লিকে এবং কাটওয়ার্কে ত্রিমাত্রিক ফুলেল মোটিফ, মেডেলিয়ন এবং অন্যান্য জ্যামিতিক ফর্ম জীবন্ত হয়ে উঠেছিল ভীষণভাবে।
তৃতীয় দিনটিও ছিল দুর্দান্ত। এদিনেও অসংখ্য তারকার সমাগমে র‌্যাম্প হয়ে উঠেছিল তারকাশোভিত। যেখানে জাহ্নবী কাপুর, আথিয়া শেঠি, দিশা পাটানি যথাক্রমে অমিত আগরওয়াল, শিবান অ্যান্ড নরেশ ও কাল্কির শো স্টপার হিসেবে মঞ্চে হেঁটেছেন। ব্ল্যাক-বাস্টিয়ার এবং বডি হাগিং স্কার্টে জাহ্নবিকে ডিভার মতোই দেখাচ্ছিল। আথিয়াও পরেছিলেন একটি কালো বাস্টিয়ার, সঙ্গে স্কার্ট, মেটাল শু এবং গোল্ড ইয়ার রিং। প্যাস্টেল ব্লাউজ এবং লেহেঙ্গা সেটে দিশা পাটানিকে মনে হচ্ছিল ঐশ্বরিক। তার পোশাকে সূক্ষ্ম ফুলেল সূচিকর্মও নজর কেড়েছে সমালোচকদের। অমিত আগরওয়ালের শো চটকদার ছিল নিঃসন্দেহে; বিশেষ করে রঙের জন্য। কালেকশনে গাঢ় নীল, লাল, কালো ও ধূসর রঙের মিশেলে তৈরি ঢিলেঢালা শার্ট, অফ-শোল্ডার ড্রেস আর জ্যাকেট ছাড়াও ছিল অনেক আধুনিক কাট, প্যাটার্নের পোশাক।
শিভান এবং নরেশের সংগ্রহটি সুওমি সিরিজ থেকে অনুপ্রাণিত ছিল; যা ডিজাইনারদের সাম্প্রতিক ফিনল্যান্ড ভ্রমণের সময়ই ডালপালা ছড়িয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর কাল্কির প্রথম শো ‘জায়রা’তে দেখা গেছে আকর্ষণীয় গাউন এবং মার্জিত শাড়ি।
ডিজাইনার জুটি পঙ্কজ ও নিধির রাগা বাই টাইটান কালেকশনটিতে অ্যাপ্লিকে, জালি-কাজ, ট্র্যাপুন্টো কুইল্টিং, পিক্সেলেটেড ফ্লোরাল ওয়ার্ক নজরে পড়েছে। তাদের সিগনেচার মনোক্রোমেটিক স্টাইল করা জ্যাকেট এবং হাই-কলার ড্রেস শার্টগুলোতে পার্ল-এস্ক কর্ডের কাজও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
গৌরী ও নৈনিকা তাদের স্প্রিং-সামার কালেকশন ২০২৪ সংগ্রহটি প্রদর্শন করেছেন এবারের ল্যাকমের মঞ্চে। তবে এই কালেকশনের সবচেয়ে বিশেষ দিক ছিল মঞ্চে ভারতীয় স্কোয়াশ খেলোয়াড়দের উপস্থিতি। তাদের মধ্যে জোশনা চিনপ্পা, তানভি খান্না, আনাহাত সিং, দীপিকা পালিকাল এবং অভয় সিং ছিলেন শো স্টপার হিসেবে।
দ্বিতীয় দিনে সবচেয়ে আনকোরা শো ছিল ডিজাইনার পায়েল প্রতাপ এবং আব্রাহাম ও ঠাকুরের। ‘দ্য সফট প্যারেড’ নামের কালেকশনটি প্রদর্শিত হয়েছে ভারতীয় কাচ প্রদেশের সমৃদ্ধ কারুশিল্পের গুণগাথা হিসেবে। শোতে প্রদর্শিত হয়েছে হাতে বোনা খাদি কটন, হ্যান্ডলুম লিলেন, ওভেন স্ট্রাইপ, শ্যামব্রে বুনন, সিল্ক, চান্দেরি এবং সিল্কের ওপর বাঁধানি প্রিন্টের কাজ।
অন্যদিকে, আব্রাহাম ও ঠাকুরের ‘বডি ল্যাঙ্গুয়েজ’ নামের কালেকশনটি টাইপোগ্রাফির সঙ্গে কালো-সাদার কালজয়ী উদ্ভাবনকে উদ্‌যাপন করেছে। নৈমিত্তিক এবং আনুষ্ঠানিকতার মধ্যকার রেখা অস্পষ্ট করে সংগ্রহটিতে ব্যবহার করা হয়েছিল ইক্কাত, আজরাখ ও ব্রোকেডের মতো ফ্যাব্রিক। যাতে সন্নিবেশিত ছিল বাদলা, সিকুইন এবং সূক্ষ্ম লেজার কাট কাজের মতো অসাধারণ ভারতীয় কারুকাজ।
অন্যান্য ডিজাইনারের মধ্যে ছিলেন অমিতা গুপ্তা। যার টেকসই সংগ্রহ ‘দ্য এজ অব আরবান ফরেস্টেশন’ প্রকৃতি এবং মানুষের মধ্যে বিভাজিত বন্ধন থেকে অনুপ্রাণিত ছিল। বরাবরের মতো টেক্সচার-মোটিফের ভিন্নধর্মী উপস্থাপনায় প্রাণবন্ত, স্বাতী কাপুরের সংগ্রহ ‘সাহারা’ ছিল বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি সাহারা অনুপ্রাণিত।
প্রথম দিন অর্থাৎ ফ্যাশন সপ্তাহের সূচনাতেও তারকার কমতি ছিল না। শো স্টপার হিসেবে র‌্যাম্পে হেঁটেছেন আলায়া ফার্নিচারওয়ালা। বিডের বিমূর্ত এমব্রয়ডারি করা প্যান্টে অন্য রকম সুন্দর লাগছিল তাকে। সঙ্গে ছিল একটি ম্যাচিং ব্র্যালেট টপ, যেটি গেইশা ডিজাইনের ডিজাইনার পারস বাইরোলিয়া ও শালিনী জাইকারিয়ার তাদের ‘প্রোফিউশন’ শিরোনামের সংগ্রহে উপস্থাপন করেছিলেন। তাদের শোতে অভিনয় তারকা সাবা আজাদ ও ইমাদ শাহকেও দেখা গিয়েছিল।
ডিজাইনার সামন্ত চৌহানের জন্য শো স্টপার হয়েছিলেন অভিনেতা জিম সার্ব। তুষারস্রোতের সৌন্দর্যে অনুপ্রাণিত ‘আইস ওয়াচ’ নামের কালেকশনটির জন্য। ক্রিম রঙের শার্ট, ম্যাচিং প্যান্ট আর ফুলের প্যাচওয়ার্ক করা টেক্সচার্ড জ্যাকেটে দুর্দান্ত দেখাচ্ছিল তাকে।
অভিনেত্রী হিনা খান শো স্টপার হয়েছিলেন আইএনআইএফডি পড়–য়াদের জন্য। পরেছিলেন একটি কো-অর্ড সেট। লম্বা স্লিভের ক্রিম রঙের ক্রপড ব্লেজার এবং সামনের স্লিটসহ গোলাপি স্কার্টের জমাটি জোড়ের সেই পোশাকে অনন্য দেখাচ্ছিল তাকে। তা ছাড়া ওই দিন দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন ডিজাইনারও তাদের সংগ্রহ উপস্থাপন করেছিলেন। তাদের মধ্যে ‘ইনার ব্লুম’ নামে বরুণ বালের ফেস্টিভ কালেকশনের কথা বলা যায়; যা প্রকৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিল বলা হয়েছে। সাসটেইনেবল কালেকশনটি ছিল ত্রিমাত্রিক এমব্রয়ডারি এবং কাস্টম-ওভেন ইকো-ফ্রেন্ডলি আর-এলান কাপড়ে তৈরি। তবে দর্শকেরা সবচেয়ে উল্লসিত হয়েছেন ডিজাইনার তরুণ তাহিলিয়ানির কালেকশনে। তিনি ডিজাইনার কোলারের সঙ্গে যৌথভাবে ‘সেলিব্রেশন অব সেলফ এক্সপ্রেশন’ নামে একটি থিমভিত্তিক কালেকশন উপস্থাপন করেছেন এবারের আয়োজনে। যেখানে ক্ল্যাসিক কারুশিল্পের সঙ্গে নতুন যুগের ফর্মগুলো একীভূত হয়েছে বলে ফ্যাশন সমালোচকদের মত। ডিজাইনার আশিস সোনির সংগ্রহে সত্তরের রেট্রো ভাইব প্রাধান্য পেয়েছে। গাঢ় রঙের সঙ্গে বোল্ড প্যাটার্ন এবং প্লেইড ফ্যাব্রিকের আধিক্য ছিল তার সংগ্রহে। বলা বাহুল্য নয়, ১১ অক্টোবর ডিজাইনার সঞ্জয় গর্গ ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে তার সংগ্রহ ‘চিলড্রেন অব দ্য নাইট’ দিয়ে ল্যাকমে ফ্যাশন সপ্তাহ শুরু করেছিলেন। সংগ্রহটিতে নিটওয়্যার, ক্যালিডোস্কোপিক বুনন এবং মেটালের মিশ্রণ ছিল। কারিশমা কাপুর, সাবা আজাদ ও কাল্কি কেকলার মতো নামকরা অভিনেত্রী এই ডিজাইনারের হয়ে হেঁটেছিলেন সে রাতে। কারিশমা কাপুরের নীল-সোনালি মিশ্রিত ওভারকোটের সঙ্গে গোটা এবং সিল্কের তৈরি গোল্ডেন-ব্ল্যাক প্যান্টস্যুট নজর এড়ায়নি নেটিজেনদের। সেমি প্লেইন পনিটেইল এবং স্মোকি আই মেকআপে ক্যারিশমাটিক লাগছিল কারিশমাকে। অন্যদিকে সাবা আজাদ হেঁটেছিলেন অল গোল্ড গোটা এবং সিল্কের প্যান্ট-টপ পরে। কাল্কি শাড়ি পরলেও তার পরার কায়দা ও প্যাটার্নে ছিল অভিনবত্ব।
সব মিলিয়ে ছোট্ট পরিসরে আয়োজিত এই ফ্যাশন উইকে কোনো কিছুরই কমতি ছিল না। ডিজাইন, কালার কম্বিনেশন, ফ্যাব্রিক, টেক্সচার, কাট, প্যাটার্ন—সবকিছুতেই নতুনত্বের সমারোহে ফ্যাশন সপ্তাহ পুরোপুরি সফল বলেই মত ফ্যাশনবোদ্ধাদের।
ছবি: ইন্টারনেট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top