skip to Main Content
নারী ও পুরুষের মধ্যে কে বেশি সচল?

কে বেশি সচল? নারী নাকি পুরুষ? প্রথমে বলে রাখা ভালো, এখানে শারীরিক সচলতার কথা বলা হচ্ছে, শরীরের সঞ্চালনের কথা বলা হচ্ছে। শরীর সঞ্চালন ও কর্মক্ষমতা এক বিষয় নয়। শরীর সঞ্চালন বলতে শরীরের পেশির সঞ্চালনকে বোঝায়।
শরীর সঞ্চালন সুস্থতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের শরীর অসংখ্য ঐচ্ছিক ও অনৈচ্ছিক পেশির সমন্বয়ে গঠিত। এসব পেশি নিয়মিত সঞ্চালন না হলে কোষগুলো মরে যায় ও কর্মক্ষম হয়ে পড়ে। সুস্থ থাকতে নারী হোক বা পুরুষ উভয়েরই শারীরিক সঞ্চালনের প্রয়োজন আছে। তবে নারীরা পুরুষদের চেয়ে একটু কম সচল এমনটাই দাবি বিশেষজ্ঞদের।
সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, কিশোরী ও যুবতীরা সমবয়সী পুরুষের চেয়ে একটু কম সচল। কারণ, পুরুষের তুলনায় তারা শারীরিক সঞ্চালনের কাজগুলো কম করে থাকেন। আমেরিকার এক গবেষণা বলছে, কিশোরী ও যুবতী, যাদের বয়স ১২ থেকে ২৯ তাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক কিছু পরিবর্তন হয়। যেই পরিবর্তন তাদের আরও বেশি অসাড় করে দেয়। যার কারণে তারা সমবয়সী পুরুষের চেয়ে কম সচল হয়ে পড়ে।
সম্প্রতি এক গাইডলাইনে বলা হয়েছে, কিশোরীদের প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা এবং প্রাপ্তবয়স্কদের ১৫০ মিনিট শারীরিক সঞ্চালন করা দরকার। শরীর সচল রাখতে ৭৫ মিনিট শারীরিক সঞ্চালন করা উচিত।
শারীরিক সঞ্চালনার জন্য বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই। বিভিন্ন খেলাধুলা, ব্যায়াম ও হাঁটাই এর জন্য যথেষ্ট। প্রয়োজন হলে পরামর্শ নিতে পারেন বিশেষজ্ঞদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top